জি এম আব্বাস উদ্দীন, সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধি
সাতহ্মীরা জেলা দেবহাটা উপজেলার উত্তর পারুলিয়া চারাবটতলা গ্রামের তারেক মনোয়ার, ইমরান হোসেন (শিমুল), কথিত সাংবাদিক মোজাহিদ ও তরিকুল ইসলাম, কর্তৃক গত ৯-১০ই জুলাই বিভিন্ন ফ্রেসবুকে বিএনপি নেতা আয়ুব হোসেন, ছাত্রদল নেতা ওয়েদ সহ বিভিন্ন মানুষ কে হয়রানি করার জন্য মিথ্যা সংবাদ সহ থানায় মামলা করে এর প্রতিবাদে ১২ জুলাই বিকাল ৪ টায় উত্তর পারুলিয়া মৃধাপড়া সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয় মাঠে এলাকাবাসীর উদ্যোগে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সময় এলাকাবাসীর পক্ষে বক্তব্যের মাধ্যমে আব্দুল মান্নান বলেন আমার বয়স এই ৭০ বছর আমি আয়ুব হোসেন, ওয়েদ সহ সবাই কে ভালো রকস চিনি তাদের বিরুদ্ধে কোন রকমের অভিযোগ কেউ দিতে পারবে না। যারা এই মিথ্যা রাটায়ছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যাবস্থা নেওয়া হোক। বেলাল হোসেন বলেন, আমার সাথে আমার চাচতো ভাই মনিরুলের ঝামেলা বাধে কিন্তু এই তারেক, তরিকুল, মুজাহিদ এদের সাথে আমার কোন ঝামেলা হয় নাই, কিন্তু তারা এক জন ব্যাবসীকে সম্মান নষ্ট ও হেউ করার জন্য বিভিন্ন সময় এই ধরনের মিথ্যা সংবাদ ও মামলা দিয়ে আসছে এই সুষ্ঠ বিচার চায়। রিজিয়া বেগম বলেন তরিকুল আমার ছেলে বউ কে নিয়ে চলে গেছে সে একজন নারী লোভী বিভিন্ন নারীকে বিয়ে করার নাম করে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। লাভবী খাতুন বলেন, তারেক একজন নারী লোভী সে বিভিন্ন সময় বোন বানিয়ে বাড়িতে মেয়ে এনে রাখে এই তো কিছু দিন আগে তার বিরুদ্ধে একজন মেয়েকে বিয়ে করে অবৈধ গর্ভপাত করে এবং তার কাছে থাকা কিছু ছবি ও ভিডিও নিয়ে সেই মেয়েকে ব্লাকমিল করে। সেই সাথে একজন এতিম ছেলের থেকে সে এবং তার পিতা ৪লক্ষ ৫০ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। জমি দেওয়ার নাম করে কিন্তু তারা এখন জমি লিখে দিচ্ছে না। গত মাসে উপজেলা নির্বাহী অফিসার কতৃক একটি আদেশ দেওয়া হয়। গত মাসে ৩০ তারিখ জমি লিখে দেওয়ার কথা থাকলেও এখনো না লিখে দিয়ে বিভিন্ন তাল বাহানা করছে। তাসলিমা খাতুন বলেন, সাতক্ষীরাতে বসে এই যে কথিত সাংবাদিক ঘটনা স্থালে না এসে টাকা খেয়ে ভুয়া নিউজ করেছে তার বিরুদ্ধেও যেনো আইনগত ব্যাবস্থা নেওয়া জন্য বলেন। সেই সাথে দেবহাটা থানার ওসিকে বলতে চাই আমাদের এলাকার নিরোহ সন্তানদের নামে যে মিথ্যা ও হয়রানি মূলক মামলা হয়েছে এই মামলার সুষ্ঠ তদন্ত ছাড়া যদি কাউকে গ্রেফতার করা হয়। তবে আমরা কঠোর পদক্ষেপ গ্রহন করবো। আয়ুব হোসেন বলেন, আমি হাসিনা সরকারের আমলে বিভিন্ন হয়রানি মূলক মামলার ও নেতাদের বিভিন্ন সময় চাঁদা দেওয়ার কারণে আমি এলাকা ছাড়া ছিলাম। এলাকায় এসে আমি সুষ্ঠ ভাবে ব্যাবসা বানিজ্য করছি, এটা একটি মহলের সয্য হচ্ছে না। সেই জন্য আমাদের নিয়ে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করছে, সেই সাথে আমার দলের নাম ক্ষুন্ন করছে। আমি প্রশাসনকে বলবো তদন্ত করে এদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যাবস্থা গ্রাহন করা হোক।