মোঃ জিয়াউর রহমান জুয়েল মৃধা, নির্বাহী পরিচালক।
বেলাল হোসেনকে নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনার ঝড় উঠেছে। ৫ আগস্টের আগে তিনি প্রকাশ্যে জামাত-বিএনপিকে ‘নৈরাজ্যের দোসর’ বলে সমালোচনা করেছিলেন এবং আওয়ামী লীগকে বাংলাদেশের ‘পটভূমি’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছিলেন। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে তার অবস্থানের পরিবর্তন লক্ষ করা যাচ্ছে। অভিযোগ উঠেছে, তিনি এখন বিএনপি-জামাত ঘনিষ্ঠ মহলে যাতায়াত করছেন এবং রাজনৈতিক সুবিধা নিতে নতুন করে ঘুঁটি সাজাচ্ছেন।এ নিয়ে জামায়াত বিএনপি'র ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক স্থানীয় নেতা বলেন, “যিনি একসময় জামাত-বিএনপির বিরুদ্ধে মুখ খুলেছিলেন, এখন তার আচরণ আমাদের জন্য প্রশ্নবিদ্ধ।বেলাল হোসেনের স্পষ্ট: বক্তব্যে বলেন “সুযোগ পেলে আপনারা যারা জামায়াত বিএনপি করেন তাদের সুযোগ দেওয়া আপনারা আওয়ামী লীগে যোগ দেন।সুন্দরবন প্রেসক্লাবের সভাপতি বেলাল হোসেনকে ঘিরে রাজনৈতিক মহলে চলমান জল্পনার অবসান ঘটেছে।তিনি আরও বলেন, “জামাত-বিএনপি এ দেশের রাজনীতিতে শুধু নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছে। তাদের চিন্তা-চেতনা আজকাল দেশের স্বার্থবিরোধী। আমি এই ধারা বর্জন করি এবং আওয়ামী লীগকেই বাংলাদেশের পটভূমি হিসেবে দেখি,৫ আগস্টের আগেও বেলাল হোসেন বিএনপি-জামাতের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেন এবং আওয়ামী লীগের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডকে সামনে রেখে বক্তব্য দেন।স্থানীয় রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, তার এই অবস্থান পরিবর্তন নয়, বরং স্পষ্টীকরণ। অনেকে বলছেন, তিনি কৌশলে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যা ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে। এছাড়াও সুন্দরবন প্রেসক্লাবের সভাপতি বেলাল হোসেনের বিরুদ্ধে নানা সময় বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। স্থানীয় সূত্র ও কয়েকজন রাজনৈতিক নেতার দাবি, তিনি দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ কয়েকজন নেতাকর্মী ও এমপির সমন্বয়ে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি ও বনদস্যুদের সহযোগিতা করে আসছিলেন। ৫ আগস্টের পর পরিস্থিতি কিছুটা বদলালেও অভিযোগ রয়েছে, তিনি এখন জামাত-বিএনপির ছত্রছায়ায় এসব কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছেন। এলাকায় আলোচনা চলছে, কিছু দুর্বৃত্ত বনদস্যু ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে এখনো তার আশ্রয়ে থেকে নিরাপদে রয়েছে। সাংবাদিক নামে চাঁদাবাজির বাহিনী তৈরি করেছেন এই বেলাল হোসেন।সম্প্রীতি আরো একটা ঘটনা জানা যায় তিনি এতটা জামাত বিএনপিকে নৈরাজ্য সৃষ্টি আখ্যা দিয়েছিলেন এজন্য যে তার সুন্দরবন প্রেস ক্লাব আইডি থেকে পোস্ট করা হয়েছিল উপকূলীয় প্রেসক্লাবে একজন সাংবাদিক কর্মী হিসেবে যোগদান করলে তারা উপকূলীয় প্রেসক্লাবের নামে বিজ্ঞপ্তি দেন যে সংক্রিয়ভাবে শিবির কর্মী এখন উপকূলী ও প্রেসক্লাবের সদস্য। আমার অনলাইন পত্রিকা দৈনিক সাতক্ষীরা দিগন্তের শ্যামনগর উপজেলা ক্রাইম রিপোর্টার এবং শ্যামনগর উপজেলা প্রতিনিধি ও আরো একজন রাজনৈতিক সহযোদ্ধা সংক্রিভাবে বিএনপির যুবদলের কর্মী ছিল। এই জন্য এই সমস্ত আওয়ামী লীগ দোসরদের আশ্রয় প্রশ্রয় দেওয়ার কারণে তারা বিভিন্ন সময় সুন্দরবন প্রেসক্লাবের সভাপতি বেলালকে প্রতিবাদ করতে গেলে অপমান জনক কথাবার্তা বলে এবং শেষ পরিণতি তার সাঙ্গ-পাঙ্গ গাঁজা সেবন কারীদের দিয়ে আমার সাংবাদিকদের পরে হামলা করে।থানায় অভিযোগ হলেও এখনো কোনো তদরকি হয়নি, সাংবাদিক আল-মামুন ও শাহিনুর তাদের বন্ধু সামছুর গত 09/07/2025 তারিখে দুপুর ১,৪০ মিনিটে মুন্সিগঞ্জের আইট পাড়া গ্রামে মোঃ মহিবুল্লার চায়ের দোকানে অবস্থানকালে সুন্দরবন প্রেস ক্লাবের সভাপতি বেলাল এর পৃষ্টপোসকতায় তৈরি কিছু মাদকাসক্ত তরুণ ছেলে এসে আল-মামুনের কাছে জানতে চাই তাদের নাকি দৃষ্টি আলো নামের ফেক ফেসবুক আইডি থেকে বিভিন্ন অপৃতিকর ছবি ভাই হচ্ছে এজন্য সাংবাদিকের ফোন চেক করতে চাই। সাংবাদিক তার ব্যাক্তিগত চেক করতে দিতে না দিতে চাইলে ক্ষিপ্ত হয়ে মারা উদ্দেশ্য লোকজন ডাকাডাকি করে। উদ্দেশ্য খারাপ দেখে সাংবাদিক ঘটনা স্থল ত্যাগ করে মোঃ আব্দুল গফুরের বাড়িতে গৃহে স্থলে প্রবেশ করে। পরবর্তীতে সুন্দরবন প্রেস ক্লাবের সভাপতি বেলালের নেতৃত্বে লোকজন একযোগে আব্দুল গফুরের ঘরের ভিতরে প্রবেশ করে সাংবাদিক আল-মামুন ও শাহিনুরের বেধড়ক মারধর করে এবং তাদের বন্ধু সামছুর থেকাইতে গেলে তাকেও লাঠি হাতুড়ি দিয়ে পিঠে মাজায় পায়ে মেরে লিলাফুলা জখম করে। এবং বেলাল রাস্তায় দাড়িয়ে বলতে থাকে হাতুড়ি দিয়ে দেশি অস্ত্র দিয়ে মারিস নে লাঠি সোটা দিয়ে মার যাতে দাগ না হয়। তাদের মেরে হাতে থাকা ফোন ছিনিয়ে নেয় সাংবাদিকদের আটকে রেখে থানা পুলিশকে অবহিত করে যানাই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী পরিবার শ্যামনগর নামিও ফেক ফেসবুক আইডি থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা ব্যাক্তি ধরা পড়েছে থানা থেকে ওসি সাহেব নিজে পুলিশ ফোর্স নিয়ে এসে সাংবাদিকদের উদ্ধার করে নিয়ে যায় ওসি সাহেব নিজে তদন্ত করে এবং সাতক্ষীরা থেকে বিশেষ সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রতিনিধি এসে ফোন চেক করে তাদের অভিযোগ ভিত্তিহিন প্রমানিতো হওয়ায় সাংবাদিকদের ছেড়ে দেয়।ছেড়ে দেয়ার সাথে সাথে সাংবাদিকদের পরে ভিত্তিহিন সন্ত্রাসী হামলা জন্য থানায় লিখিত অভিযোগ করলেও কোন আইনি ব্যাবস্থা নেয়া হয়নি।