মোঃ মেহেদী হাসান, সম্পাদক ও প্রকাশক।
সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার , ১২ নং গাবুরা ইউনিয়নে ৪৮ হাজার জনগণ বসবাস করে তার ১০০ ভাগ এর মধ্যে থেকে ৮০ ভাগ মানুষ সুন্দরবনের উপর নির্ভরশীল। এই মানুষ গুলোর কথা চিন্তা করে সরকার, সুন্দরবন ৩ মাস বন্ধ থাকায় বিএলসি ধারী জেলেদের লিস্ট করে জেলে কার্ড করে চাউল দেওয়ার কথা থাকলেও সকল জেলেদের চাউল বা গরীব অসহায় জেলেদের চাউল না দিয়ে চাউল চুরি করে ১৫০০ টাকা বস্তা বিক্রি করছে। দ্বীপ ইউনিয়ন গাবুরার ৬নং ওয়ার্ডের মেম্বারের কথা অনুযায়ী চেয়ারম্যান জি এম মাসুদুল আলম। সকল প্রমাণ নিয়ে তার দুর্নীতির প্রতিবাদ করতে গেলে মে’রে ফেলানোর হুমকি ধামকি দিচ্ছে এবং বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে আমাকে এবং আমার আব্বুকে মে’রে ফেলার ষড়যন্ত্র করছে। যারা চাউল বিক্রির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছে তাদের পরিষদে নিয়ে গিয়ে গালিগালাজ এবং মারধরের ভয় দেখিয়ে মিথ্যা ভিডিও করে নিচ্ছে। ষড়যন্ত্র কারীরা হলো:-১;চেয়ারম্যান জি এম মাসুদুল আলম, ২/মো:মোস্তাফিজুর রহমান রিপন চেয়ারম্যান এর ভাইগ্না। ৩/ অপু আমি মরে গেলে সকল দায় চেয়ারম্যান জি এম মাসুদুল আলমের।দ্বীপ ইউনিয়ন গাবুরার জনগণ বর্তমানে তাদের আতংকে কেউ কথা বলার সাহস পাচ্ছে না। আমি সবার কাছে সহযোগিতা চাই। আমি মো:ইয়াছিন আরাফাত, ঢাকা কলেজে অনার্স ৪র্থ বর্ষে পড়ালেখা করছি।এবং বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন সংগঠক,স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আমল থেকে তার বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রাম করে আসছি।