বাবলুর রহমান বাবু, সাতক্ষীরা জেলা ক্রাইম রিপোর্টার।
সাতক্ষীরা কালিগঞ্জ উপজেলা কুশুলিয়া ইউনিয়নে,কুশুলিয়া গ্রামের মৃত কাজী বদর উদ্দীনের, ছেলে, কাজী আব্দুস সালাম, তার স্ত্রীর পরকীয়া প্রেমের কারণে স্বামীর সাথে ঝামেলা হতে থাকে, এরপর স্বামী কাজী আব্দুস সালাম আইনের আশ্রয় নিলে সাবেক বউয়ের , পরকীয়া প্রেমিক, পাশের শ্রীপুর ইউনিয়নে , শ্রীকালা গ্রামের মোঃ বাকি সরদারের বড় ছেলে মোঃ রায়হান, এবং তার স্ত্রীর দুই ভাই, আব্দুল হাকিম ও আব্দুর রহিম সাবেক স্ত্রী সহ তার ভাই বোন পরকীয়া প্রেমিক রায়হান ও রায়হানের রায়হানের বাবা রায়হানের ছোট ভাই এছাড়াও আরো ১০-১৫ জন অজ্ঞাত লোক তার বাড়িতে গিয়ে তাকে মার্ডার করার চেষ্টা করে।স্থানীয় লোক থানা পুলিশকে খবর দেয় থানা পুলিশের কে ডাকাত বলে শব্দ করে পরে থানা পুলিশ বিষয়টা জানার পরে বলে কাজী আব্দুল সালাম তো মামলার বাদী সে কি ভাবে ডাকাত হয় পুলিশের সহযোগিতায় কালিগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করে তার অবস্থা অবনতি হওয়ায় কাজী আব্দুল সালাম কে সাতক্ষীরা মেডিকেলে রেফার করে পরে সাতক্ষীরা মেডিকেল হসপিটালে ভর্তি আছে। কাজী আব্দুস সালাম জানান, তার ব্যবহারিত মোবাইল ফোন, তার কাছে থাকা ৪০ হাজার টাকা হাতে সোনার আংটি, এছাড়া পকেটে কিছু খুচরা টাকা সন্ত্রাসী আব্দুল হাকিম, ও আব্দুর রহিম সবাই তার কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে যায় এবং তার ব্যবহারিত ফেসবুক আইডিতে বিভিন্ন সাক্ষ্য প্রমাণ ভিডিও অডিও ক্লিপ ছাড়া ছিল সেগুলো ডিলিট করে দেয়, এবং আপত্তিকর সরকার বিরোধী পোস্ট দেয়। কাজী আবদুস সালাম কে ফাঁসানোর জন্য এই সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনা হোক, এরা বিএনপির মত স্বনামধন্য দলকে ব্যবহার করে এই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে এছাড়াও চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসায়ী এবং তার সাবেক স্ত্রী দেহ ব্যবসায়ী , এইসব কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসে এদের নামে একাধিক মামলা আছে কিছুদিন আগে আব্দুস সালাম কে সাতক্ষীরা আদালতে ভিতরে তার উপরে হামলা হয় এবং সে সময় তাকে মাডারের হুমকি দিয়েছিল কিন্তু সেটা বাস্তবে হবে এটা সালাম বুঝে উঠতে পারি নাই।কালিগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ হাফিজুল ইসলাম, বলেন আপনি সুস্থ হয়ে এজাহার দিলে আমরা মামলা রুজু করবো।