সাতরা ভোমরা বন্দর দিয়ে ক্ষীণকায় ভারতে ঘোজাডাঙ্গা। ঘোজাডাঙ্গা কাস্টম
বাংলাদেশ পার্পোর্টধারী ধারকধারী বাংলাদেশিদের দ্বারা নির্যাতিত হয় বিগত দিন সীমানা সংক্রান্ত অপরাধের অভিযোগ নিয়ে বাংলাদেশ পাসপোর্টী ধারক হয়রানীর চরিত্রোক্তি দেয়। তাদের কাছে চেক করার নাম সংগ্রহ করে আবার তাদের কাছে দুই থেকে তিন পাঁচ শো টাকা পর্যন্ত অনুরোধ করতে হবে।
যখনই টাকা দিতে ট্যাপ করে তখন তাদের কাছ থেকে হয়রানি করে দুই কখনো তিন ঘন্টা থেকে আট ঘণ্টা পর্যন্ত। এই টাকা কিসের জন্য দাবি করা হয়। কাস্টম নেতাদের জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য তারা সঠিকভাবে উত্তর না দিয়ে অনৈতিক অযৌক্তিক প্রশ্ন করে এবং ভারতে ফিরে আসার সময় চেপালের জন্য কিছু চেপাল-চেপলি জিনিসপত্র সংগ্রহ করার জন্য সেই সমস্ত জিনিসপত্র ওলট করা হয়। পূর্বে বিএসএফটি ব্যাগ সফল তন্ন তন্ন করে চেক করার পরেও আবারও এস্ক্যান মেশিনের ভিতরে চেক করার পরেও কেন এই কাস্টম চেয়ারম্যান আমাদের এইভাবে ব্যাগটি চিহ্নিত করেছেন সকল ব্যাগ কাগজপত্র গুছিয়ে নিতে অনেকগুলো অংশের পরবর্তী সময়ে কাস্টম পার হওয়া ফরওয়ার্ড পরে আবার বিএসএফের তথ্য ব্যাগ সংবাদপত্র চেক করে আমাদের আসা-যাওয়াতে সমস্যা হচ্ছে। আমি নিজে সাংবাদিক হিসেবে ভারত থেকে ফেরার পথ কাম ঘোডাঙ্গার সঙ্গে সঙ্গে পাকিস্তান সাধারণ বাংলাদেশ আমার স্কিপ এর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করি এক বাড়ি থেকে দেখা করার আগে একজন লোক ওনার কালিগঞ্জ সাত পার্লামেন্টের নেতার উত্তরে উত্তর পথের পথ। বাড়ির সদস্যদের জন্য কিছু জিনিসপত্র কেনার জন্য আসছিল
একটা বিষয় খেয়াল করে দেখলাম উনার হাতে একটা ত্রিপল আছে যার সাইজ ১২ ফুট বাই ১৮ ফুট যার ভারত বাজারের মূল্য ৫৭০ টাকা ওকে ঘোজাডাঙ্গার কাস্টম কর্মকর্তা ত্রিপল তা নিয়ে ইন্সটল উন্মুক্ত করার জন্য
এক হাজার টাকা দাবি করা হয় বৃদ্ধ লোককে টাকা দিতে ও বলতে চান ত্রিপ মূল্য ৭৫০ টাকা আর দাবি করেন এক হাজার টাকা এ কথার কথা বলা হয়েছে ওনাকে ব্যবহার করার পদ্ধতিতে একপর্যায়ে বৃদ্ধ লোকের কাছে ত্রিপল এর মেমো রশিদ দাবী। বৃদ্ধ লোকের পক্ষে যে সাধারণ মানুষটি ফুটপাত থেকে ক্রমাগত হয় সেই ক্ষেত্রে আমার কোন মেমো তখন কাস্টম অফিসার বারবার করেছি- এক হাজার টাকা দাবি করতে হবে না অনেক অনুরোধ বিনা বাধার জন্য এবং এত টাকা না পাওয়ার জন্য
শেষ ভাগে শোক অর্থ আদায় করতে আমি পাঁচটি বড় লক্ষ্য থেকে আমার লক্ষ্য এবং উনাদের আচরণের সময় তাৎক্ষণিক আমি কিছু প্রতিবাদ করতে হলে কথা কাটাকাটি করার সাথে সাথে আমার ক্ষমতা দেওয়া হয়। পর্যায়টন বিষয়টি অভিযোগ করতে পারে তার কাছে যে অধিকারটি সুনিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশ থেকে আমার সকল অধিকার পায় আমরা তার কাছ থেকে অর্থ বহন করে কোন প্রতিবাদ করার জায়গা না যদিও কোন প্রতিবাদ করা হয়।
সু প্রতিকার পাওয়া যায় না।