বাবলুর রহমান বাবু, সাতক্ষীরা জেলা ক্রাইম রিপোর্টার।
সাতক্ষীরা কালিগঞ্জ উপজেলা কুশুলিয়া ইউনিয়নে,কুশুলিয়া গ্রামের মৃত কাজী বদর উদ্দীনের, ছেলে, কাজী আব্দুস সালাম, তার সাবেক স্ত্রীর পরকীয়া প্রেমের কারণে স্বামীর সাথে ঝামেলা হতে থাকে, এরপর স্বামী কাজী আব্দুস সালাম আইনের আশ্রয় নিলে সাবেক বউয়ের , পরকীয়া প্রেমিক, পাশের শ্রীপুর ইউনিয়নে , শ্রীকালা গ্রামের মোঃ বাকি সরদারের বড় ছেলে মোঃ রায়হান, এবং তার স্ত্রীর দুই ভাই, আব্দুল হাকিম ও আব্দুর রহিম সাবেক স্ত্রী সহ তার ভাই বোন পরকীয়া প্রেমিক রায়হান ও রায়হানের বাবা রায়হানের ছোট ভাই এছাড়াও আরো ১০-১৫ জন অজ্ঞাত লোক এই সন্ত্রাসী রা হুত পেতে থাকে। সেদিন কাজী আব্দুস সালামের মা তার নানার বাড়ি যাই এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে সন্ত্রাসীরা প্রথম দফায় তার বাড়িতে হামলা চালায় এবং বাড়ি লুটপাট করে তাকে বেধর মারধর করে ,পড়ে ধরে নিয়ে যায় তার স্ত্রীর পরকীয়া প্রেমিক রাহানের বাড়িতে সেখানে বেঁধে মারপিট করা হয় দ্বিতীয় দফায় ,তৃতীয় দফায় সন্ত্রাসী সমালোচিত আব্দুর রহিম ও আব্দুল হাকিম এছাড়াও তার বড় বোন এবং তার সাবেক স্ত্রী সহ তাকে হামলা করে তৃতীয় দফায় কাজী আব্দুস সালাম জ্ঞান হারালে ডাকাত সাজিয়ে, তাকে ভ্যানে বেঁধে কালিগঞ্জ থানায় নিয়ে আসে । তখন কালিগঞ্জ থানার পুলিশ আব্দুস সালাম কে দেখে তাদেরকে বলে এ তো মামলার বাদী একে আপনারা এমন ভাবে মারছেন কেন একে ছেড়ে দেন পরে তার পুলিশের ভয়ে কাজী আব্দুস সালাম কে থানায় রেখে চলে যায়।এ সময় পুলিশ ভ্যান চালক দিয়ে কালিগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করার জন্য পাঠিয়ে দেন এরপর ভ্যানে কালিগঞ্জ ব্রিজের কাছে আসলে সন্ত্রাসী আব্দুর রহিম ও আব্দুল হাকিম তাকে ধরে চতুর্থ দফায় মারধর করে এবং উপর থেকে নিচে ফেলে দেয় পরে সে জ্ঞান হারায় স্থানীয় ভ্যান চালক লোকজন ডাকতে থাকে পরে স্থানীয় লোকজন আসলে তাকে কালিগঞ্জ সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায় ।পরে জরুরী বিভাগের চিকিৎসক তাকে সাতক্ষীরা মেডিকেলে ভর্তি করার পরামর্শ দেয় বলে অবস্থা খুবই খারাপ পরে সাতক্ষীরা মেডিকেলে নিয়ে যায় স্থানীয় লোকজন। সেখানে ট্রিটমেন্ট হতে থাকে এক সপ্তাহো। এ ফ্যামিলিটি একটি প্রতারক চক্র বিদেশি ছেলেদের কে ফোনের মাধ্যমে আকস্মিক ভাবে, অঙ্গভঙ্গি করিয়া তাদেরকে আকর্ষণ করে, কিছুদিন পরে তাদের ব্ল্যাকমেল করে টাকা নিয়ে চলে আসি, আব্দুস সালামের সাবেক স্ত্রী একজন প্রতারক, আব্দুস সালাম এর কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে, সেই টাকা চাইতেই এতসব ঝামেলা সে পরকীয়া আসক্ত ছিল এইটা জানাজানি হওয়ার পরেই সে সাবেক স্বামীকে মেরে দেওয়ার পরিকল্পনা কর কিন্তু আল্লাহ অশেষ রহমতে বেঁচে যায়। আব্দুস সালাম সাতক্ষীরা আদালতে প্রতারানোয়ার একটি মামলা করেছে এবং পরকীয়া একটা মামলা করেছে এই মামলা সাতক্ষীরা আদালতে সর্বপ্রথম হয়েছে, সাতক্ষীরা বাঁশি চাই যে এই প্রতারণা মামলায় কঠিনতম কঠিন সাজা হোক নায্য বিচারের দাবিতে সাতক্ষীরা বাসী আশায় আছে, এবং তার সাবেক স্ত্রী দুই ভাই আব্দুল হাকিম ও আব্দুর রহিম চিহ্নিত সন্ত্রাসী এবং মাদক ব্যবসায়ী তাদের বোনদের দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় থেকে প্রতারণা করে টাকা নিয়ে তাদের নামে আবার মামলা করে তারা মান-সম্মানের ভয়ে কেউ কিছু বলে না।